Not known Facts About কবিতা, গল্প, গদ্য

আধুনিক কবিতা আন্দোলনের কবিগণ গত হৈছেন।

খালেদা জিয়ার আরোগ্য কামনায় শাহজালালের মাজারে ইউট্যাবের দোয়া মাহফিল

কবি এজাজ ইউসুফী যিনি কবিতা লিখতে এসে কবিতাকে নতুন করে দেখেছেন। কবিতার দর্শনে দিয়েছেন নতুন তত্ত্ব। বাংলাদেশের উত্তর আধুনিক কবিতার পুরোধা ব্যক্তি হিসাবে তাকেই আমরা পাই। আধুনিকতার উত্তরণ ঘটাতে গিয়ে তিনি কবিতাকে শেকড় সংলগ্ন করেছেন কবিতায় লোকায়ত কথা, মিথ ও ঐতিহ্যের সুষমায়। উত্তর আধুনিক কবিতা ছন্দের মুক্তি আশা করে। কবিতা করার তাগিদে ছন্দের ছেদ মিশিয়ে দিয়েছেন কথনের স্পন্দনে। কথনের সুর দিয়েছেন কবিতার ভাষায়। নিরেট গদ্যে তিনিও কবিতা লিখেছেন। তার একটি কবিতার কিছু অংশ এরকম—

চলনবিলের ওই পুরোনো বটগাছের সাথে একবার বিয়ে হয়েছিল আমাদের শ্রাবন্তীর।

কবি- প্রবর রিপন আমি প্রচণ্ড ব্যর্থ মানুষ, তোমার থেকে দূরে যাওয়া হলো না এখনো কাউকে খুন করা হলো… ...বিস্তারিত

ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থী পেজেশকিয়ানকে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন

এ কবিতাটি একদম একটি গদ্য কথা। আবার ঠিক যেন গদ্য নয় তার চেয়ে বেশি কিছু। কবি একটি গোপন কথা খুব সহজে বলতে চেয়ে কবিতা শুরু করলো। কিন্তু পুরো কবিতাটি পরে সে গোপন কথা কিন্তু ঠিক গোপনই রয়ে গেল। প্রকাশ পেলো কতটুকু?

বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না ঢাবি প্রফেসর জামালের!

নিষিদ্ধ হবে খবরের কাগজ, থাকবে শুধু বই আর ক্যাসেট প্লেয়ার।

আর আমি তোমার চুল নিয়ে খেলা করবো। কখনো নীল পাখির

আরাধ্য তা ভস্ম হয়েছে দুর্বৃত্তের হাতে। অন্ধচোখে মাস্টার মশাই

আগুন ও মাংস পোড়ানোর ইতিহাস দৃশ্যধারনের ধ্রুপদী get more info কাঠামো শৈশবের কাছে নিয়ে

এখন এ প্রশ্নের উত্তর দেয় শক্ত ব্যাপার। এ প্রশ্নের উত্তরের দিকে পরে আসছি। আগে আমরা গদ্যের কথায় আসি। গদ্যে কি আসলে কোন ছন্দ আছে? গদ্য মানেতো সরল কথা মাত্র।

মান্ধাতার আমলের ওই শীর্ণ ঘর-দুয়ার, গামছা-তবন, সায়া-ব্লাউজ আর কত? এহন নতুনের জয়গান। নতুন ধারার বাড়িটা ঠিক এমন আধুনিক আর উত্তরাধুনিক থেইকে ভিন্নতর। সাদামাটা তবে আধুনিকের থেইকে খরচাভার না হৈয়ে গাছপালায় থাকবে আবৃত। নির্জনতা, উন্মুক্ততা আর কোলাহলমুক্ততা। বাড়ির ফটক তুলনামূলক আধুনিক থেকে বৃহৎ। মানুষ চলাচলে একে অন্যের লগে যাতে হাতের কোনো স্পর্শ না লাগে। মোদ্দা কথা মহামারী বাধাগ্রস্ত হয়। স্পর্শ আশংকায় বেডরুমও হৈবে বড়। জরুরি না হইলে এসির দরকার নাই। ফ্যান বা প্রকৃতির বাতাসই যথেষ্ট। আধুনিকের মত কম জানালা নয়, বাতাস চলাচলের জন্যে বেশি সংখ্যক জানালা রৈবে। রৈবে ঝর্ণা, কিচেন ও বাথরুম আধুনিক স্টাইলে। গৃহের রংগে থাকবে অন্য চড়া রং থেকে সবুজের আধিপত্য। যাহা শান্তির প্রতীক। স্বাস্থ্যকর। ধূসর রঙও চলবে। গৃহের নকশা হবে প্রকৃতি বান্ধব। আধুনিক লেখকরা পরের ধানে মই চেলে একশো বছর রাজত্ব কইরেছে কিন্তু করোনা পরিবর্তিত পৃথিবীর সাহিত্য হবে এর বিপরীত। মারীচক্র সিড়ি বেয়ে করোনা ও প্রকৃতির অভিশাপে পৃথিবী যে তার চিত্র পালটাচ্ছ, জরাজীর্ণ আধুনিক মার্কা গতানুগতিক লেখকদের দৃষ্টি সেখানে ছানিকাতর। আধুনিকবাদীরা ভাবিতেছেন, নতুন ধারায় তাহারা আরও পরে করিবে। নতুন ধারার সফলতা দেখার জন্যে আর কত ঘাপটি মাইরে বইসে থাকবেন?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *